Category: Reishi Mushroom
Available Stock: 120 pcs
♦️♦️গ্যানোডার্মা মাশরুম বা ঋষি মাশরুম একটি প্রাকৃতিক ঔষধি গুণসম্পন্ন মাশরুম যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে উপকারী বলে গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে। এর কার্যকারিতার মূল কারণ এর মধ্যে থাকা পলিস্যাকারাইডস, টারপিনোইডস, এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখে। নিচে এর কিছু সম্ভাব্য উপকারিতা উল্লেখ করা হলো: ♦️১. ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধিঃ গ্যানোডার্মা মাশরুম শরীরে ইনসুলিনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং ইনসুলিন রেজিট্যান্স প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। এটি টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে যথেষ্ট কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ♦️২. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণঃ এর পলিস্যাকারাইড উপাদান লিভারে গ্লুকোজ উৎপাদন কমায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করে। ♦️৩. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রভাবঃ গ্যানোডার্মা অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ, যা কোষকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ডায়াবেটিসের জটিলতা বাড়ায়। ♦️৪. রক্ত সঞ্চালন উন্নত করেঃ এটি রক্তনালীর কার্যকারিতা উন্নত করে, যা ডায়াবেটিসজনিত হৃদরোগ এবং নিউরোপ্যাথি বা স্নায়ুর সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে। ♦️৫. ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করেঃ গ্যানোডার্মা ইমিউন সিস্টেমকে সক্রিয় করে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের ইনফেকশন বা সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়। ♦️সেবনের উপায়ঃ গ্যানোডার্মা মাশরুম সাধারণত পাউডার, চা বা ক্যাপসুল আকারে খাওয়া যায়। তবে এটি সঠিক ডোজে গ্রহণ করা জরুরি। সাধারণত ড্রীম গ্যানো দিনে ২-৩ টি ক্যাপসুল সকালে ও রাতে খাওয়ার আগে সেবন করা উত্তম। ❌সাবধানতাঃ গ্যানোডার্মা দীর্ঘমেয়াদে বা উচ্চ মাত্রায় গ্রহণ করলে কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (যেমন বমি, ডায়রিয়া বা অ্যালার্জি) হতে পারে। এবং মাত্রাতিরিক্ত সেবনে পাকস্থলীর কদাচিৎ অস্বস্তি বোধ হতে পারে। যাঁরা রক্ত পাতলা করার ওষুধ খান বা অন্যান্য ক্রনিক রোগে আক্রান্ত, তাঁদের ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ♦️সেবনের আগে 01711732766 অথবা 01646570676 নম্বরে কল বা মিসড কল দিয়ে পরামর্শ নিয়ে সেবন উত্তম। ✡️আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে গ্যানোডার্মা হোক সেরা সমাধান। আল্লাহ আপনাকে ভাল রাখুক। আল্লাহ হাফেজ। ✡️